Please complete verification to access this content.
মঙ্গলবার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনের স্বাস্থ্য সমন্বয়ক ডা. আবু মোহাম্মদ এইচ তোহা।
তিনি বলেন, সরকারি-বেসরকারি সংস্থাগুলো ক্যাম্পে করোনা সংক্রমণ প্রতিরোধে চেষ্টা করে যাচ্ছে। তবুও এর মধ্যে ৫০১ জন রোহিঙ্গা করোনায় আক্রান্ত হয়েছে। গত রোববার পর্যন্ত করোনায় মারা গেছে ১১ জন রোহিঙ্গা।
এখন থেকে যারা করোনায় আক্রান্ত হচ্ছে তাদের দ্রুত আইসোলেশন করা হচ্ছে বলেও জানান ডা. আবু মোহাম্মদ এইচ তোহা।
এদিকে জেলায় করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ৭ হাজারের বেশি। মারা গেছে ৮৮ জন। রোহিঙ্গাসহ আক্রান্তরা বিভিন্ন স্থায়ী-অস্থায়ী আইসোলেশন সেন্টারে চিকিৎসা নিচ্ছেন।
কক্সবাজার মেডিকেল কলেজের ল্যাবের তথ্য অনুযায়ী, গত রোববার পর্যন্ত জেলায় আক্রান্তের সংখ্যা ৭ হাজার ৫২৪ জন ছিল। যার মধ্যে সদর উপজেলায় শনাক্ত ৩ হাজার ৭১০ জন।
কক্সবাজার মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ ডা. অনুপম বড়ুয়া বলেন, কক্সবাজার জেলায় আক্রান্তের তুলনায় মৃত্যুর হার ১.১৯ শতাংশ। তবে সর্বোচ্চ চেষ্টা করা হচ্ছে সংক্রমণ ঠেকানোর।
জেলা প্রশাসক মো. মামুনুর রশীদ বলেন, ফের করোনা সংক্রমণ বৃদ্ধি পাওয়ায় সরকার ঘোষিত লকডাউন বাস্তবায়নে কাজ করছে জেলা প্রশাসন। একই সঙ্গে পুলিশ র্যাবসহ সকল আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সমন্বয়ে লকডাউন বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।