Please complete verification to access this content.
সেই সাথে ৪৩ বছর পর কাতালানদের বিপক্ষে টানা তিন জয়ের দেখা পেলো লস ব্লাঙ্কস। দুর্দান্ত এ জয়ে ৬৬ পয়েন্ট নিয়ে বার্সা ও অ্যাতলেটিকো মাদ্রিদকে টপকে টেবিলের শীর্ষে উঠে এলো বর্তমান চ্যাম্পিয়নরা।
যোগ করা সময়ের দ্বিতীয় মিনিট। বক্সের একটু বাইরে ফাউল করে দ্বিতীয় হলুদ কার্ড দেখে মাঠ ছাড়লেন ক্যাসেমিরো। লিওনেল মেসির ফ্রি কিকটা ছিল লক্ষ্যেও। তবে থিবো কোর্তোয়ার রুটিন সেভে সমতা আর ফেরানো হলো না বার্সেলোনার। এরপর দুই মিনিট দেখল আরও কয়েক প্রস্থ নাটক।
শেষটা অবশ্য হলো রিয়াল মাদ্রিদের হাসিতে। ২-১ ব্যবধানে চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী বার্সেলোনাকে হারিয়ে লিগের লড়াইটাও জমিয়ে তুলেছে কোচ জিনেদিন জিদানের শিষ্যরা। প্রথমার্ধেই দুই গোল। তাতে ব্যবধানটা আরও বড় করার সম্ভাবনা জাগিয়ে বিরতিতে গিয়েছিল রিয়াল মাদ্রিদ।
শেষ দেড় মৌসুমে বার্সেলোনা রক্ষণে যেমন নড়বড়ে, আরও বড় ব্যবধানে হারটাও ছিল খুব সম্ভব। এর আগে শুরুটা অবশ্য বেশ ভালো করেছিল কোচ রোনাল্ড কোম্যানের দল। ৩-৪-২-১ ছকে মাঠে নামায় মাঝমাঠে আধিপত্য ছিল বার্সার। অবধারিতভাবে বলের দখলেও এগিয়ে ছিলেন মেসিরাই, পেলেন প্রথম আক্রমণটাও।
গত মঙ্গলবার চ্যাম্পিয়ন্স লিগে শেষ আটের প্রথম লেগে লিভারপুলের বিপক্ষে জয়ের পর বার্সেলোনার বিপক্ষে দারুণ এই সাফল্য। আত্মবিশ্বাসে ভরপুর রিয়ালের সামনে এবার অ্যানফিল্ড পরীক্ষা; চার দিন পর ফিরতি লেগে লিভারপুলের মুখোমুখি হবে ইউরোপের সফলতম দলটি।