২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে পুতিন ইউক্রেনে হাজার হাজার সৈন্য পাঠান, যা ১৯৬২ সালের কিউবান ক্ষেপণাস্ত্র সংকটের পর রাশিয়া ও পশ্চিমা বিশ্বের মধ্যে সবচেয়ে গুরুতর সংঘাত হিসেবে বিবেচিত হয়। ট্রাম্প এই যুদ্ধকে ‘রক্তক্ষয়ী’ আখ্যা দিয়ে একে অবসানের জন্য বারবার আহ্বান জানিয়ে আসছেন। তার প্রশাসন এই যুদ্ধকে যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়ার মধ্যে একটি ‘প্রক্সি যুদ্ধ’ হিসেবে দেখছে।
ট্রাম্পের চাপে গত সপ্তাহে ইস্তাম্বুলে দুই দেশের প্রতিনিধিরা ২০২২ সালের পর প্রথমবারের মতো বৈঠকে মিলিত হন। ইউরোপ ও ইউক্রেন অবিলম্বে যুদ্ধবিরতির দাবি জানালে পুতিন সরাসরি আলোচনার প্রস্তাব দিয়েছিলেন।
হোয়াইট হাউসের একজন কর্মকর্তা জানিয়েছেন, ট্রাম্প ওয়াশিংটন থেকে এবং পুতিন রাশিয়ার কৃষ্ণ সাগরের রিসোর্ট সোচি থেকে এই ফোনালাপে অংশ নিয়েছেন।