রিয়াদে সৌদি যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমান ও সিরিয়ার অন্তর্বর্তীকালীন প্রেসিডেন্ট আহমদ আল-শারার সঙ্গে এক উচ্চপর্যায়ের বৈঠকের পরই এ ঘোষণা দেন ট্রাম্প। তিনি বলেন, “আহমদ আল-শারা একজন শক্তিশালী নেতা। তাঁর নেতৃত্বে সিরিয়া নতুন ভবিষ্যতের দিকে এগিয়ে যাবে।”
২০২০ সালে চালু হওয়া ‘সিজার আইন’ সিরিয়ার অর্থনীতিতে সবচেয়ে বড় ধাক্কা দেয়। এতে আন্তর্জাতিক সহায়তা কার্যত বন্ধ হয়ে যায় এবং বিদেশি বিনিয়োগে তৈরি হয় সংকট।
ট্রাম্পের সাম্প্রতিক সিদ্ধান্ত প্রেসিডেনশিয়াল নির্বাহী আদেশের আওতাধীন নিষেধাজ্ঞাগুলো তুলে নিয়েছে। তবে ‘সিজার আইন’-এর মতো কংগ্রেস অনুমোদিত আইন এখনো বহাল রয়েছে। এগুলো বাতিল বা পরিবর্তন করতে হলে প্রয়োজন হবে আইন প্রণয়নের।
২০২৪ সালের শেষদিকে আল-আসাদ সরকারের পতনের পর সিরিয়ায় একটি অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠিত হয়। নতুন সরকার শুরু থেকেই নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের দাবি জানিয়ে আসছিল।
এই ঘোষণাকে অনেকেই মধ্যপ্রাচ্যে একটি সম্ভাবনাময় রাজনৈতিক পরিবর্তনের ইঙ্গিত হিসেবেও দেখছেন