Please complete verification to access this content.
টঙ্গী পূর্ব থানা পুলিশ এ ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে দুই নারীসহ চারজনকে গ্রেপ্তার করেছে। গ্রেপ্তারকৃতরা হলো, টাঙ্গাইলের নাগরপুর থানার চেচুয়াজানি এলাকার মোসা. খাদিজা (৩৪) এবং একই জেলা ও থানার বিশশলীন এলাকার মোসা. রেবেকা (৩০), লক্ষীপুরের চন্দ্রগঞ্জ থানার দক্ষিণ চন্দ্রপুর এলাকার আমির হোসেন (৪২), কিশোরগঞ্জ সদরের পাঁচদা এলাকার হাফেজ মাওলানা আঃ রহমান (২৫)।
তাদের মধ্যে রেবেকা ছাড়া সকলেই টঙ্গী পূর্ব থানার পাগাড়ের ঝিনু মার্কেট এলাকায় বসবাস করতো।
মা-বাবার সঙ্গে উদ্ধার হওয়া শিশু নাঈমা আক্তার, ছবি: প্রতিনিধি
টঙ্গী থানার ওসি মো. জাবেদ মাসুদ জানান, ১৩ নভেম্বর সকালে টঙ্গী পূর্ব থানার এলমুন আজিজ মাদ্রাসায় আরবি পড়তে গিয়ে নিখোঁজ হয় ছয় বছরের শিশু নাঈমা আক্তার। তার সন্ধান না পেয়ে তার বাবা ওই দিন সন্ধ্যায় টঙ্গী পূর্ব থানায় সাধারণ ডায়রী করেন। পরে সিসি টিভি ফুটেজ বিশ্লেষণ ও তথ্য প্রযুক্তির সহায়তায় রোববার রাতে ভিকটিমকে টাঙ্গাইল জেলার নাগরপুর থানা এলাকা হতে উদ্ধার করা হয় এবং অপহরণে জড়িত ওই চারজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
টঙ্গী থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মো. দেলোয়ার হোসেন চৌধুরী জানান, সোমবার তাদের আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে এবং উদ্ধার হওয়া শিশুকে তার স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।