jhenukmedia.com
ঢাকা, সোমবার , ১৬ জুন ২০২৫



  1. সর্বশেষ

আঁইটালি বা আঁইসটালী গাছের পাতা ও ফলে কত গুন ও উপকার জানুন অজানা ষতো কথা

আনোয়ার জাহিদ, বিশেষ প্রতিনিধি
২৮ এপ্রিল ২০২৫, ১২:০০ এএম

Link Copied!

Too Many Requests from Your Network

Please complete verification to access this content.


Click to Verify

বনাজি গাছে, পাতা, ফল ও মুলে যে, কতবড় গুন ও উপকার এ খো্ঁজ বা খবর আমরা অনেকেই রাখি, না। এদেশের শতভাগ মানুষ এখন ডাক্তার মুখী। সামান্য একটু সর্দি হলেই আমরা ছুটে যাই ডাক্তারের কাছে। আর পেটের ভিতর ভরতে থাকি অনেক দামী ও করা এ্যান্টিভাইটিক ঔষাধ। অথচ এমন একটা সময় ছিলো, তখন ছিল মানুষ হুজুর ও কবিরাজ মুখী। সেবন করতে দিতো বনাজি ঔষাধ। সেই সময় বা কবিরাজি ঔষাধের উপর বিশ্বাসও ছিলো সবার শতভাগ। ৮০ দশক থেকে ৯০ দশক পর্যন্ত এদেশের ৬০ ভাগ গ্রামের মানুষ ছিল কবিরাজ ও হুজুর মুখী। উল্লেখিত , সালগুলোর কথাই বলছি। যেমন ছিল বা্শের ঝাঁড়,খেজুর গাছ, তালগাছ,ও সুপারি গাছ, পানপাতা। এগুলো সবই কিন্তু ঔষধি গাছ। আগের এখনও বেঁচে আছে ৮০/৯০ বছর ববয়সী মুরব্বী দের মুখ থেকে শোনা ও ৬৮ সাল থকে ৮০ সাল পর্যন্ত নিজ চোখে যা, দেখেছি তা এখনও ভুলিনি।

কারোর জ্বর আসলে, প্রথম অবস্হায় দেখা গেছে, মাথায় পানি দিয়ে, বার্লি বা পালো খেতে দিতো জ্বরের রোগীকে। জ্বর দুদিন হলেই, খেজুর গাছের ডাউগা ও সুপারি গাছে শিকর পুঁড়িয়ে রস করা হতো, এর সাথে লোহা গরম করে রসের মধ্যে চুব দিয়ে মধু দিয়ে খাওয়ালে ভাল হতো জ্বর। দুই দিনেও যদি জ্বর ভাল না হতো, জ্বর টাইফয়েড হয়েছে বলে,অন্য চিকিৎসা। আর তখন ব্যবহার করা হতো তাল গাছের ডাউগা, বাঁশের কাঁচা কঞ্চি ও পান পাতার রস করে ৫ চা, চামিচ পর্যন্ত রস করে তাল মিস্ত্রি দিয়ে খাওয়ালেই টাইফয়েট জ্বর পর্যন্ত সেরে উঠতো। আর এখনকার সময় এই জ্বর সারাতে মানুষ ছ্ঁটছে ভারত বা সিঙ্গাপুরে। খরচ হচ্ছে কম করে হলে এক থেক দুইলক্ষ টাকা। যা, বলছিলাম, আইটালি গাছ বা আইসটালি গাছের পাতা, ফল ও রসে কি উপাকার হয়। তা হলে জানুন। এই গাছটি একটি মহা ঔষধি গাছ। যাহা দেশের সব চেয়ে বিষধর সাপের বিষ নষ্ট ও চরম নেশায় বেহুশ হওয়া মানুষ কে, অতি সহজে ও অল্প সময় সুস্ত করতে টনিক হিসেবে কাজ করে।

ক্যালিফেট কোনি নামের, ক্যালিফোনিয়ার এক বনাজি মহাসাধক কবিরাজি বিদ্যায় যিনি নাম করছেন। তার লেখা বই,,, ছোটমনিদির বিশ্ব কোষ ,, তিনি গাছ গাছরা কি কাজে লাগে , এমন একটি অধ্যায় থেকে জানা গেল এমন তথ্য, তথ্যে উল্লেখ করা হয়, কখনও যদি কোন বিষধর সাপে কাউকে কাটে, এই গাছের পাতা ফলসহ ( যদি থাকে) হাপ কাপ পরিমান পাতার রস ঐ রোগীকে খাইয়ে দিলে, আস্তে আস্তে বিষ নষ্ট হয়ে যাবে, ইনশাআল্লাহ। এরপর যদি বিষ আছে সন্দহ হয়, কাঁচা লঙ্কা ( কা্ঁচা মরিচ) রোগী চিবিয়ে খাওয়াইলে, বিষমুক্ত হলে ঝাঁল লাগবে। আর বিষ থাকলে মিষ্টি লাগবে মরিচ। প্রয়োজনে ডাক্তারি চিকিৎসা নিবেন।

অনেক ক্ষেএে শরীরে ডায়াবেটিক ও লিকুমিয়ো ক্যান্সারের জিবানু থাকলে তার ঐ রসে উপকার নাও হতে পারে উল্ল্যেখ করা হয়। তবে টনিকের মত কাজ করে নেশা করা অথবা কেউ নেশা খাওয়াইয়ে সব কেরে নেওয়া মানুষ এই গাছের পাতা ও রস হাপ কাপ পরিমান খাওয়ালে ঐ নেশাগ্রস্থ মানুষের নেশা কেটে সুস্ত হয়ে উঠবে।

(তথ্য সংগ্রহীত)

মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন

চতুর্থ দিনেও চক্ষু হাসপাতালের চিকিৎসাসেবা বন্ধ, ভোগান্তিতে রোগীরা

ঈদে ঢাকায় থাকা জবি শিক্ষার্থীদের জন্য শিবিরের বিশেষ আয়োজন

পাকিস্তানে নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষে ১২ সন্ত্রাসী নিহত, শহীদ ৭

যুক্তরাষ্ট্রে ভয়াবহ দুর্ঘটনায় ছড়িয়ে পড়েছে প্রায় ২৫ কোটি মৌমাছি

বিসিবির দায়িত্ব নিতে প্রস্তুত সৈয়দ আশরাফুল হক

‘নির্বাচনের পরেও ড. ইউনূসের খ্যাতি কাজে লাগালে বড় ফায়দা হবে’

জাপান সফর শেষে ঢাকার পথে ড. মুহাম্মদ ইউনূস

জিয়াউর রহমানের সততা-দেশপ্রেমকে চ্যালেঞ্জ করার মতো কোনো নেতা জন্ম নেয়নি: বিএনপি নেতা

ইরানে হামলার পরামর্শ দেননি ট্রাম্প, নেতানিয়াহুকে ‘ধৈর্য ধরার’ আহ্বান

লালমনিরহাটে আগুনে ছয়জনের মৃত্যু: আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীসহ ৭৩ জনের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা, গ্রেপ্তার ৬ লালমনিরহাট, ২৯ মে:

আশুলিয়ায় হা-মীম গ্রুপের পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ড, নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিস

নির্বাচনকে সংস্কারের মুখোমুখি দাঁড় করিয়েছে সরকার”— যুবদল নেতা নয়ন